Saturday, 19 April, 2025
Logo
বিজ্ঞাপন
যাবতীয় রড, সিমেন্ট, ইট, বালি ও কনা পাইকারি ও খুচরা বিক্রয় করা হয় ।। যোগাযোগ- মেসার্স হোসেন ব্রাদার্স/ জাকের ট্রেডার্স।। সোবান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড, সিনেমা হলের পাশে, দাগনভুইয়া, ফেনী। প্রোপ্রাইটর জাকের হোসেন আলমগীর ০১৭১১-৯৬২৯২৫।। ০১৮৭১-৯৩০০০৮ মেসার্স কে আহাম্মদ এন্ড সন্স! পরিবেশক,বি এম, ডেল্টা ও ইউনি এল পি গ্যাস! যোগাযোগ- বসুরহাট রোড, সিনেমা হলের সামনে, দাগনভুইয়া, ফেনী- ০১৭১১-৩০৪৮৭৩, ০১৮৩৯-৩৯৭১৩০! দাগনভুইয়া ফিজিওথেরাপী সেন্টার, একটি আধুনিক বাত, ব্যথা, প্যারালাইসিস ও মুখ বাঁকা চিকিৎসা কেন্দ্র। ঠিকানা- সোবহান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড। (সাবেক ঝর্না সিনেমা হলের পাশে)। দাগনভুইয়া, ফেনী। 01818-019684, 01721-910110

সাংবাদিদের সুরক্ষায় দাবি জানালেন "বাংলাদেশ পেশাদার সাংবাদিক ফোরাম, বিপিজেএফ"

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি:

প্রকাশিত: / বার পড়া হয়েছে


ফাইল ফটো

সারাদেশের সাংবাদিক সুরক্ষা ও মর্যাদার বৃদ্ধির জন্য বেশকিছু দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ পেশাদার সাংবাদিক ফোরাম (বিপিজেএফ)।

বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) সকালে এক বাংলাদেশ পেশাদার সাংবাদিক ফোরাম (বিপিজেএফ) কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি কাজী শরিফুল ইসলাম (শাকিল) ও সাধারন সম্পাদক মো. রোমান আকন্দ এক যৌথ বিবৃতি এ দাবি জানান।

বিপিজেএফ নেতৃদ্বয় বলেন, সারাদেশের সাংবাদিকদের স্বার্থে দাবি ও মর্যাদা আদায়ে আমরা মাঠে রয়েছি। স্বাধীনতার ৫৩ বছর পার হলেও সাংবাদিক সমাজ ও সাংবাদিকতা এখনও সুরক্ষিত নয়। বিশেষ করে তৃণমূলের সাংবাদিকরা সবচেয়ে বেশি অবহেলিত। তাই সুরক্ষায় সরকারকে একটি সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নিতে হবে। গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন করায় অন্তর্বতীকালিন সরকারের প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি। আমরা চাই এই গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন একজন সাংবাদিকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা কি হবে তা নির্ধারণ করতে হবে। এছাড়াও অশিক্ষিত বা অপেশাদার কোন ব্যক্তি যাতে এই মহান পেশায় আসতে না পারে, সে জন্য কঠোর নীতিমালা করতে হবে এবং বাস্তবায়ন করতে হবে। একটি জাতীয় ডাটাবেজ করে সারাদেশে কতজন সাংবাদিক আছে, তার তালিকা রাখারও দাবি জানাচ্ছি।

দাবিসমূহ হলো- সাংবাদিক নির্যাতন বন্ধে কঠোর আইন প্রণয়ন করতে হবে। মাধ্যমিক পর্যায় থেকে সাংবাদিকতা একটি অধ্যায় চালু করতে হবে। পেশাগত কাজে সাংবাদিক নির্যাতনের শিকার ও হামলা-মামলার ব্যয়ভার সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যমকে বহন করতে হবে। সারাদেশে হরতাল ও অবরোধ অথবা সংঘর্ষের ঘটনার সময় পেশাগত দায়িত্ব পালনের জন্য ঝূঁকিভাতা প্রদান করতে হবে। কোনো সাংবাদিককে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে মিথ্যা মামলায় জড়ালে কঠোর শাস্তির আওতায় আনতে হবে। এই ১৫ বছরে যত সাংবাদি কদের নামে মিথ্যা হয়েছে, সেইসব মামলার বাদীকে আইনের আওতায় আনতে হবে। পাশাপাশি জুলাই অভ্যুথানে যেসব সাংবাদিক মিথ্যা মামলায় জড়ানো হয়েছে, সেই মামলা প্রত্যাহার সহ বাদীকে শাস্তির আওতায় আনতে হবে। প্রতিটি গণমাধ্যমে সাংবাদিকদের অনুকুলে কল্যাণ ফান্ড গঠন করতে হবে। যেকোনো মামলায়  দোষী প্রমাণিত হওয়ার আগে কোনো সাংবাদিককে পুলিশ গ্রেপ্তার করতে পারবে না। পাশাপাশি গণমাধ্যম ওয়েজবোর্ড অনুযায়ী জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে বেতন কাঠামো নির্ধারণ করতে হবে।

Share

আরো খবর


সর্বাধিক পঠিত